প্রদোষ ‘মিত্র’ নয়, ফেলুদা-র পদবি ‘দত্ত’ ভেবেছিলেন সত্যজিৎ!

মানিকলমকারি – ৩

আগের পর্বে

মানুষের সঙ্গে পশুপাখিদের মধ্যে রয়েছে গভীর সম্পর্ক। কেউ প্রাণীদের ভালবাসেন, কেউ বাসেন না। অনেকে আবার হত্যাও করেন। কেরালার হাতি হোক বা ছত্তিশগড়, অসমের চিতা। মানুষের নির্মম হত্যালীলা থেকে বাঁচেনি কেউ-ই। সত্যজিতের গল্পে মানুষের সঙ্গে প্রাণীদের সম্পর্ক ফিরে ফিরে এসেছে। মিঃ শাসমল, সদানন্দ থেকে শুরু করে বনবিহারী বাবু কিংবা অসমঞ্জবাবুর গল্পেও সেই সম্পর্কের রূপই বিভিন্নভাবে ফুটিয়ে তুলেছিলেন সত্যজিৎ।

আচ্ছা, ফেলুদার একটা জীবনী লিখলে কেমন হয়? এই মানিকলমকারি কলমে সে কাজটা করতেই হবে ধীরে সুস্থে। কিন্তু মজা হল, তার সন্ধানে নেমে, ফেলুদার নানা আনাচ-কানাচ খুঁজে বের করতে গিয়ে চোখে পড়ল একটা অদ্ভুত তথ্য। 

ফেলুদার গোয়েন্দাগিরির পাণ্ডুলিপির শুরু

 

সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে ক্লিক করুন