শুকুত – জিহ্বান্তরে আড়-বেগুন

মুছে যায়? – ৩

আগের পর্বে

বাংলা তথা ভারতীয় শিল্পে, গল্প, কবিতা, উপন্যাস, সিনেমায় বারবার ফিরে ফিরে এসেছে বর্মা বা মায়ানমারের প্রসঙ্গ। পরাধীন ভারতবর্ষের সঙ্গে জড়িয়ে ছিল বর্মার ভাগ্যও। ব্রিটিশশক্তি বর্মার শেষ স্বাধীন রাজা থিবোকে বন্দি করে এনেছিল ভারতে রত্নগিরিতে। আবার ভারতের শেষ স্বাধীন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর বন্দি ছিলেন বর্মার রেঙ্গুনে। দুই স্বাধীন সম্রাটের শেষ নিঃশ্বাসই পড়েছিল প্রতিবেশী দেশের ভূখণ্ডে। এ এক আশ্চর্য সমাপতন।

আমার খড়দা নিবাসী কাকিমা রেণুকা রায় এখন পঁচাশি প্লাস। এখনও চমৎকার, রূপময়ী। গত বর্ষায় একটি বড়সড় অপারেশনের পর এখন ঠিকঠাক। কাকিমার বাপের বাড়ি বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ, সান্যাল। আমরা যেহেতু পাশ্চাত্য বৈদিক, বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ ও পাশ্চাত্য বৈদিক ব্রাহ্মণের বিবাহে কিছু সামাজিক জটিলতা তো ছিলই।

অখণ্ড বঙ্গের লালমণিরহাটে চাকরি সূত্রে প্রায় সাত-আট বছর ছিলেন সুধাংশুকমল-শৈলবালা এবং তাঁদের পরিবার। সুধাংশুকমল বড় বাড়িও করেছিলেন লালমণিরহাটে।

সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে ক্লিক করুন