৩০০০ বছর আগে ভারতেই প্রচলিত ছিল ভ্যাকসিন, কীভাবে পরিবর্তিত হল আধুনিক চেহারায়?

সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে ভ্যাকসিনের অবদান আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে অনস্বীকার্য। বহু জীবাণুবাহিত মারাত্মক রোগসংক্রমণে এমনকি যে রোগগুলি সংক্রামক নয়, যেমন ক্যানসার, তারও চিকিৎসায় বর্তমানে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে ভ্যাকসিন বা টিকার ব্যবহার। শুনতে আশ্চর্য লাগলেও এটাই ঐতিহাসিক সত্য যে, প্রথম ভ্যাকসিন আবিষ্কার ও তার ব্যবহার আমাদের ভারতবর্ষেই শুরু হয়েছিল! প্রায় ৩০০০ বছর আগে উত্তর ও পূর্ব ভারতে ভ্যাকসিনেশান বা টিকাকরণের অনুরূপ একটি প্রাচীন চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রচলন ছিল। 

পঞ্চম এবং খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে ভারতে হিন্দু ও বৌদ্ধ শাস্ত্র পঠনপাঠনের জন্যে স্থাপিত পুষ্পগিরি, নালন্দা, তক্ষশীলা এবং বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে টিকাকরণের বিষয়ে শিক্ষাদান করা হত। ইতিহাস ঘাঁটলে পাওয়া যায় উত্তর ও পূর্ব ভারতে সেই সময়ে সংক্রামক ব্যাধি বলতে ‘বসন্ত’ বা স্মলপক্সের প্রাদুর্ভাব ছিল। এই রোগ বহু মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছিল। কিন্তু, আশ্চর্যের বিষয়, স্মলপক্স বা বসন্ত রোগ প্রাচীন মিশরে প্রথম উৎপত্তি লাভ করে। ভারতে বসন্ত রোগ সুদূর মিশর থেকে এসেছিল মিশরীয় ব্যাবসায়ীদের যোগাযোগ সূত্রে। সেইসময়ে বসন্ত রোগাক্রান্ত কোনো মানুষের বসন্তগুটিকা বা মারীগুটিকা (বসন্তরোগ পূর্বে 'মাসুরিকা' নামে পরিচিত ছিল, তাই বসন্তগুটিকাকে মারীগুটিকা বলা হত) থেকে রস সংগ্রহ করে, তাকে শুষ্ক অবস্থায় সংরক্ষণ করা হত। পরে যেস্থানে বসন্ত রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটত সেখানের সুস্থ মানুষের উপর তা প্ৰয়োগ করা হত। অধিকাংশ সময়ে এই পদ্ধতিতে বসন্তের বিরুদ্ধে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠত। নালন্দা ও তক্ষশীলায় পাঠরত সমকালীন বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের মধ্যে সর্পাঘাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যে এক অদ্ভুত চিকিৎসার প্রচলন ছিল। তাঁরা সাপের বিষ খুব কম মাত্রায় গ্রহণ করতেন। তাঁদের বিশ্বাস ছিল এই ভাবে সাপের বিষের প্রভাবের বিরুদ্ধে তাঁদের শরীরে প্রতিরোধক্ষমতা গড়ে উঠবে।

ভারতের এই প্রাচীন রোগপ্রতিরোধ পদ্ধতি বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের দ্বারা প্রথমে চিন এবং পরে আফ্রিকা, পশ্চিম টার্কি, ইউরোপ ও আমেরিকার নানা স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। এই পদ্ধতি সেইসময়ে ‘ভেরিওলেশান’ (Variolation) নামে পরিচিতি লাভ করে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সেই সময়ে বসন্ত এবং প্রায় একই রোগলক্ষণ যুক্ত অন্যান্য সংক্রামক রোগ যেমন হাম, চিকেনপক্স ইত্যাদির মধ্যে কোনো প্রকারভেদ করা হত না, সবার ক্ষেত্রেই একই পদ্ধতিতে রোগসংক্রমণ প্রতিহত করার চেষ্টা করা হত। প্রাচীন ইরানীয় চিকিৎসাশাস্ত্রে আবু বকর মোহাম্মদ ইবন জাকারিয়া আল-রাজি নামে এক চিকিৎসকের উল্লেখ পাওয়া যায়, যিনি প্রথম বসন্তরোগ আর হামের মধ্যে পার্থক্য বার করেন। এই ভেরিওলেশান পদ্ধতির ধারণা, অষ্টাদশ শতকের প্রথমভাগে ব্রিটিশ শাসিত ভারত থেকে লেডি মেরি ওর্টলে মন্টেগু নামের এক ব্রিটিশ মহিলার মাধ্যমে ইংল্যান্ডে পৌঁছে যায়। কিন্তু, প্রকৃতপক্ষে, এই ভেরিওলেশান পদ্ধতি যুগান্তকারী 'ভ্যাকসিনেশান' পদ্ধতিতে রূপ নেয় বিখ্যাত চিকিৎসাবিজ্ঞানী এডওয়ার্ড জেনারের স্মলপক্স ভ্যাকসিনের আবিষ্কার ও তার সফল প্রয়োগের পর। ১৭৯৬ সালের মে মাসে এডওয়ার্ড জেনার কাউপক্সে আক্রান্ত (স্মলপক্সের চেয়ে কম ক্ষতিকারক ব্যাধি) ডেয়ারিফার্মে কর্মরতা এক মহিলা, সারা নেলমেসের হাতের গুটিকা থেকে কাউপক্সের জীবাণু সংগ্রহ করে, স্মলপক্সে আক্রান্ত ৮ বছরের বালক জেমস ফিপসের শরীরে প্ৰয়োগ করেন। বালকটি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে! সেই সময়ের প্রেক্ষিতে এই ঘটনা ছিল এক যুগান্তকারী আবিষ্কার। বিজ্ঞানের ইতিহাসে এডওয়ার্ড জেনার ‘ইমিউনোলোজির জনক’ হিসাবে তাই চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। যদিও অনেকের মতে বেঞ্জামিন জেস্টি নামে এক ব্যক্তি এডওয়ার্ড জেনারের ২২ বছর আগেই ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেন বলে মনে করা হয়, কিন্তু উপযুক্ত প্রমাণাভাবে সেই তথ্য ইতিহাসে স্থান পায়নি। ১৮৪০ সালে সমগ্র ব্রিটেনে ভেরিওলেশান পদ্ধতি রদ করা হয় এবং জেনারের ভ্যাকসিন সর্বত্র বিনামূল্যে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এরপর উনিশ শতকের বিখ্যাত ফরাসী বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর গবেষণাগারে রোগসৃষ্টিকারী জীবাণুকে দুর্বল ও নিষ্ক্রিয় করে ভ্যাকসিন হিসাবে ব্যবহার করার বৈজ্ঞানিক কৌশল আবিষ্কার করেন। তাঁর অসামান্য প্রচেষ্টায় একে একে আবিষ্কৃত হয় কলেরা, অ্যানথ্রাক্স এবং রেবিসের মতো মারণ রোগের ভ্যাকসিন।

সাধারণভাবে, ভ্যাকসিন জীবাণু সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের অনাক্রম্যতা বা ইমিউনিটিকে বাড়িয়ে রোগপ্রতিরোধ করে। সংক্রমণ ক্ষমতাকে বিনষ্ট করে কোনো জীবাণু বা তার কোনো প্রোটিনকে শরীরে প্রবেশ করালে, সেই জীবাণুর বিরুদ্ধে শরীরে তৈরি হয় নির্দিষ্ট অ্যান্টিবডি এবং 'মেমোরি কোষ'। পরবর্তীকালে একই জীবাণুর পুনঃসংক্রমণে শরীরে প্রতিরোধক্ষমতা গড়ে ওঠায় শরীর সুস্থ থাকে। বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য, ভ্যাকসিন ব্যবহার যথেষ্ট নিরাপদ এবং এর ভ্যাকসিন নিলে শরীরে কোনো রোগলক্ষণ প্রকাশ পায় না। ভ্যাকসিন গবেষণা ও শিক্ষার জন্যে তৈরি হয়েছে বিজ্ঞানের নতুন শাখা- ‘ভ্যাকসিনোলজি’। বর্তমানে, বিভিন্ন প্রকার ভ্যাকসিনের প্রচলন সারা বিশ্বজুড়ে।  যেমন- সাব-ইউনিট ভ্যাকসিন, রিকম্বিনান্ট ডিএনএ ভ্যাকসিন, প্রোটিন-পলিসাক্যারাইড কনজুগেটেড ভ্যাকসিন ইত্যাদি। বিভিন্ন সংক্রামক রোগের জীবাণুর সংক্রমণ পদ্ধতি বিভিন্ন হওয়ায় বিভিন্ন প্রকার ভ্যাকসিনের প্রয়োগ করা হয়। যেমন হাম, স্মলপক্স, চিকেনপক্স প্রতিরোধে লাইভ-অ্যাটিন্যুয়েটেড ভ্যাকসিন, হেপাটাইটিস, রেবিস, পোলিওর জন্যে ইনঅ্যাকটিভেটেড বা নিষ্ক্রিয় ভ্যাকসিন, হুপিংকাশি, নিউমনিয়ার জন্যে সাব-ইউনিট ভ্যাকসিন, টিটেনাস সংক্রমণে টক্সোয়েড ভ্যাকসিন এবং বর্তমানে এইডস ও ক্যান্সার চিকিৎসার জন্যে রিকম্বিনান্ট ডিএনএ ভ্যাকসিনের ব্যাবহার করা হয়। ভ্যাকসিনের মূল কার্য্যকারিতা নির্ভর করে তার ডোজের উপর। মাত্র একবার ভ্যাকসিনেশানে সম্পূর্ণ রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি নাও হতে পারে। এছাড়া নিষ্ক্রিয় জীবাণু দিয়ে তৈরি ভ্যাকসিনের প্রভাব সময়ের সঙ্গে কমতে থাকে, তাই ভ্যাকসিনের বিভিন্ন ডোজ নির্দিষ্ট সময় অন্তর নিতে হয়। একে ‘বুস্টার ডোজ’ বলা হয়। আবার ভাইরাস জনিত ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রায় প্রতিবছর তার চরিত্র পাল্টাতে থাকে, ফলে নতুন করে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন নিতে হয়।

বর্তমানে কোভিড-১৯ প্যান্ডেমিকে সারা বিশ্বে দ্রুতহারে ছড়িয়ে পড়ছে সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম করোনা ভাইরাস ২ (SARS-CoV-2) এর সংক্রমণ। প্রায় প্রতিদিন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন অসংখ্য মানুষ। নভেল করোনা ভাইরাসের এই অতিমারী প্রতিরোধে সর্বোচ্চ কার্যকরী উপায় হল ভ্যাকসিনের প্ৰয়োগ। সেই ভ্যাকসিন আবিষ্কারে রত আছেন বিশ্বের সমস্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। নিত্যদিন চলেছে ভ্যাকসিন গবেষণা, হয়ে চলেছে একের পর এক ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। কিন্তু কীভাবে হয় এই গবেষণা আর কীভাবেই বা ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা যাচাই করা হয়? জেনে নেওয়া যাক সেই বৈজ্ঞানিক গবেষণার কথা।

প্রকৃতপক্ষে উপযুক্ত ভ্যাকসিন প্রস্তুতি এক দীর্ঘমেয়াদি পদ্ধতি। ঠিকমত ভ্যাকসিন তৈরি হয়ে হিউম্যান ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হতে হতে লেগে যেতে পারে বছরখানেক বা তারও বেশি সময়। ভ্যাকসিন প্রস্তুতির বিভিন্ন ধাপগুলি হল -

আরও পড়ুন
হুইলচেয়ারে চেপেই অক্সফোর্ডে, প্রথম ভারতীয় হিসেবে নজির প্রতিষ্ঠার

১. প্রথম ধাপ (এক্সপ্লোরেটোরি)

এই পর্যায়ে বিজ্ঞানীরা কোন জীবাণু বা তার কোষের কোনো প্রোটিন থেকে থেকে ভ্যাকসিন হবে সেই সম্পর্কে গবেষণা করে সম্যক ধারণা তৈরি করেন। নির্দিষ্ট প্রোটিন পরিশুদ্ধির কাজ চলে বা অনলাইন ডাটাবেস থেকে জীবাণুর প্রোটিন বা 'অ্যান্টিজেন' এর সিকোয়েন্স দেখে ‘সিন্থেটিক অ্যান্টিজেন’ তৈরি করা হয়। এই পদ্ধতিকে বিজ্ঞানের পরিভাষায় ‘রিভার্স ভ্যাকসিনোলজি’ বলা হয়।   

২. দ্বিতীয় ধাপ (প্রি-ক্লিনিক্যাল গবেষণা)

আরও পড়ুন
পত্রিকার সঙ্গে বিনামূল্যে মাস্ক, সচেতনতা বাড়াতে উদ্যোগ কাশ্মীরি দৈনিকের

গবেষণাগারে অ্যান্টিজেন প্রস্তুত করার পর মানবকোষের উপর তা প্রয়োগ করে ভ্যাকসিন অ্যান্টিজেনের সক্রিয়তা পর্যবেক্ষণ করা হয়। এই পর্যায়ে আশানুরূপ ফল পেলে, পরবর্তী পর্যায় অর্থাৎ অ্যানিম্যাল মডেলে (প্রধানত ইঁদুর, হ্যামস্টার ও বানর) পরীক্ষা করা হয়।

*এরপর ভ্যাকসিন ট্রায়ালের প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেওয়া হয় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক (Central Misnistry Of Health), ড্রাগ কন্ট্রোল  জেনারেল  অফ ইন্ডিয়া (DCGI) ও ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (ICMR) থেকে।     

৩. তৃতীয় ধাপ (ভ্যাকসিন  ট্রায়াল ফেজ-১) 

আরও পড়ুন
পাহাড়ি গুহায় প্রাচীন আশ্রমের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেলেন রেলকর্মীরা

অনুমোদিত ভ্যাকসিনটির কার্যকারিতা খুব কম সংখ্যক (২০-৮০ জন) রোগাক্রান্ত মানুষের মধ্যে পরীক্ষা করা হয়। আশাপ্রদ ফল পেলে তবেই পরবর্তী ধাপে এগনো যায়। 

৪. চতুর্থ ধাপ (ভ্যাকসিন  ট্রায়াল ফেজ-২)

অনুমতিসাপেক্ষে, আরও বেশি সংখ্যক মানুষের উপর (১০০ জনের বেশি) ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালানো হয়। খতিয়ে দেখা হয় রোগীর বয়স, কো-মরবিডিটির আশঙ্কা, অন্যান্য ড্রাগের প্রভাব ইত্যাদি।

আরও পড়ুন
দুর্গের ভেতরে প্রাচীন মন্দির ও মূর্তির হদিশ, উচ্ছ্বসিত ঐতিহাসিকরা

৫. পঞ্চম ধাপ (ভ্যাকসিন  ট্রায়াল ফেজ-৩) 

দেশের বিভিন্ন প্রান্তের প্রায় এক থেকে দশ হাজার মানুষের মধ্যে অনাক্রম্যতা (ভ্যাকসিনের প্রভাবে বর্ধিত রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, অ্যান্টিবডি তৈরির ক্ষমতা), পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইত্যাদি বিষয়ে পুঙ্খনাপুঙ্খ পর্যালোচনা করা হয়। 

* আর এক বার সরকারী অনুমোদন প্রক্রিয়া  

আরও পড়ুন
সাতবাহন রাজত্বকালে লেখা, উদ্ধার হল দক্ষিণ ভারতের প্রাচীনতম সংস্কৃত লিপি

৬. ষষ্ঠ ধাপ (ভ্যাকসিন  ট্রায়াল ফেজ-৪)

ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক সংস্থা সর্বশেষ অনুমোদন পাওয়ার পর  তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী আরও একবার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করতে পারে। 

৭. ভ্যাকসিনের গুণমান নিয়ন্ত্রণ

আরও পড়ুন
তিনহাজার বছরের প্রাচীন রাঢ়বাংলার সভ্যতা স্পর্শ পেয়েছে মহাবীর ও বুদ্ধেরও

প্যাকেজিং এর আগে চূড়ান্ত পর্যায়ে ভ্যাকসিনটির গুণমান যাচাই করে নেওয়া হয়।

৮. পরিবহন ও ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেটিং 

জনসাধারণের উদ্দেশ্যে ভ্যাকসিনটিকে যথোপযুক্ত তাপমাত্রা বজায় রেখে (সবসময় ৪0 সেন্টিগ্রেড-’কোল্ড চেন’ পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করে) বাজারে ছাড়া হয়।   

আরও পড়ুন
বাংলার প্রাচীনতম মসজিদে আজও দেখা যায় সংস্কৃত লিপি

সাম্প্রতিক কোভিড-১৯ প্যান্ডেমিকে বিশ্বের সব মানুষের সঙ্গে, আমরাও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি নতুন, কার্যকরী ভ্যাকসিনের জন্যে। 

(ক্রমশঃ) 

তথ্যসূত্রঃ 

1.    Henderson DA, Moss B. References. In: Plotkin SA, Orenstein WA, editors. Vaccines. 3rd edition. Philadelphia: Saunders; 1999. Chapter 6. Available from: https://www.ncbi.nlm.nih.gov/books/NBK7296/

2.    Thein MM, Goh LG, Phua KH. The smallpox story: from variolation to victory. Asia Pac J Public Health. 1988;2(3):203-210. doi:10.1177/101053958800200313

3.    Band IC, Reichel M. Al Rhazes and the Beginning of the End of Smallpox. JAMA Dermatol. 2017;153(5):420. doi:10.1001/jamadermatol.2017.0771

4.    Liu JJ, Cepica A. Current approaches to vaccine preparation. Can Vet J. 1990;31(3):181-189.

5.    C. John Clements, Glenda L. Lawrence, Kristine K. Macartney, Vaccine Safety, Reference Module in Biomedical Sciences, Elsevier, 2017, ISBN 9780128012383, https://doi.org/10.1016/B978-0-12-801238-3.66142-1. (http://www.sciencedirect.com/science/article/pii/B9780128012383661421)

6.    Lahariya C. A brief history of vaccines & vaccination in India. Indian J Med Res. 2014;139(4):491-511.

7.    Pead PJ. Benjamin Jesty: new light in the dawn of vaccination. Lancet. 2003;362(9401):2104-2109. doi:10.1016/S0140-6736(03)15111-2

Powered by Froala Editor