বয়স মাত্র ৯, পৃথিবীর সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যাজুয়েট হতে চলেছে এই মেয়ে

স্কুল পেরিয়ে কলেজ, তারপর বিশ্ববিদ্যালয়। সাধারণত এভাবেই শিক্ষার জীবন গড়ে ওঠে ছেলেমেয়েদের। নয় বছর বয়স সাধারণত একটি শিশুর বিদ্যালয়ে যাওয়ার সময়। কিন্তু কেউ কেউ বয়সের থেকে পড়াশোনায় অনেকটা এগিয়ে থাকে। আশ্চর্য লাগলেও, নয় বছরের লরেন্ট সিমন্সের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা কল্পনাতীত। এই বয়সেই মেয়েটি স্নাতক ডিগ্রি লাভ করতে চলেছে। আইন্দোভেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশুনা করছে সে এখন।

কিন্তু এই জার্নির শুরুটা ঠিক কেমন? স্বাভাবিক ভাবেই, অনান্য বাচ্চাদের মতো চার বছর বয়সেই শুরু হয়েছিল সিমন্সের স্কুলজীবন। কিন্তু পরবর্তী এক বছরে সে পাঁচ বছরের পড়াশোনা সম্পন্ন করে। এ হয়ত সত্যি কোনো এক দৈব প্রতিভা। গ্র‍্যাজুয়েশন সম্পন্ন হলেই সে হবে পৃথিবীর সর্বকনিষ্ঠ গ্র‍্যাজুয়েট। বর্তমানে সে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পিএইচডি করার চিন্তাভাবনা করছে। পাশাপাশি অর্জন করতে চায় মেডিক্যাল ডিগ্রিও।

ছোটবেলা থেকেই বাবা-মা লক্ষ্য করেছিলেন, তাঁদের মেয়েটি একটু অন্যরকম। সিমেন্সের আই-কিউ ১৪৫, যা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটাই বেশি। তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ স্কুলের শিক্ষকরাও।

পৃথিবীর সর্বকনিষ্ঠ গ্র‍্যাজুয়েট শুধু নয়, দ্রুততম ছাত্রীও বটে সিমন্স। তার এই প্রতিভা দেখে বিস্মিত গোটা বিশ্ব। পরবর্তী জীবনে কৃত্রিম অঙ্গ তৈরি করে গোটা দুনিয়াকে চমকে দিতে চায় সিমন্স।

Latest News See More