ক্রমশ বাড়ছে ই-আবর্জনার পরিমাণ, পুনর্ব্যবহৃত হয়েছে মাত্র ১৭ শতাংশ

দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে সভ্যতা। উত্তরোত্তর বাড়ছে প্রযুক্তির মান। তাতে একদিকে যেমন খুলে যাচ্ছে নতুন নতুন দিগন্ত। হাতের মুঠোয় আসছে নানা সুবিধা। তেমনই আরেকভাবে এর জন্য পরিবেশ শিকার হচ্ছে ভয়ঙ্কর দূষণের। প্রযুক্তির উন্নতিতে মানুষ প্রতিদিন নতুন গ্যাজেটের দিকে ঝুঁকছে। আর তাল মিলিয়ে বাতিল হয়ে যাচ্ছে টিভি, কম্পিউটার, মোবাইলের মত হাজার হাজার পুরনো বৈদ্যুতিন যন্ত্র। পরিণত হচ্ছে আবর্জনায়।

একদিক থেকে যেমন প্লাস্টিক রয়েছে এর মধ্যে, অন্যদিকে রয়েছে সিলিকনের মত অর্ধ-পরিবাহী এবং ক্যাডমিয়ামের মত বিষাক্ত আরো অনেক পদার্থ। যা পরিবেশের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। রয়েছে সোনা, রুপা, তামা, লোহা-সহ নানান ধাতুও। যে হারে বাড়ছে ই-আবর্জনার সংখ্যা, তার প্রেক্ষিতে পুনর্ব্যবহার সম্ভব হচ্ছে না। জানাচ্ছে এই গবেষণা। পুনরায় ব্যবহৃত হয়েছে মাত্র ১৭ শতাংশ আবর্জনা। কোথাও অবৈজ্ঞানিক উপায়ে এই ধাতুগুলি নির্যাসিত করার জন্য পোড়ানো হচ্ছে পিসিবি। তাতে তৈরি হচ্ছে বিষাক্ত গ্যাস। দূষিত করছে বায়ুমণ্ডলকে। অথচ এই আবর্জনায় পুনর্ব্যবহারের মাধ্যমে উদ্ধার করা যেতে পারে প্রায় ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সে জায়গায় আসছে কেবলমাত্র ৪ বিলিয়ন। তারও ৪২ শতাংশই কেবল ইউরোপীয় দেশগুলি থেকে। আর বাকিরা? বিজ্ঞানীরা আগাম বিপদসংকেত দিয়েই রেখেছেন। চিন্তা বাড়ছে পরিবেশবিদদেরও। তবে সভ্যতা কবে সচেতন হবে এই বিষয়ে, তা জানা নেই...

সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে ক্লিক করুন